স্মার্টফোনের ব্যাটারি (চার্জিং) নিয়ে সমেস্যা এ যেন নিত্যদিনের ব্যাপার।
আমরা সবাই চায় শখের মোবাইল ফোনের ব্যাটারি টা যেন ভাল থাকে যেন দীর্ঘ সময় ধরে চার্জ থাকে। কিন্তু ব্যাটারি কি আর আমাদের কথা শোনে?
হ্যা এখন থেকে শুনবে!!
আজ আপনাদের মাঝে এমন কিছু টিপস এন্ড ট্রিকস শেয়ার করবো যাতে করে আপনাদের স্মার্ট ফোনের চার্জ তথা ব্যাটারির লাইফ হয় দীর্ঘস্থায়ী।
চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।
১। সস্তা চার্জার ব্যবহার না করাঃ
ফোনের অরজিনাল চার্জার হারিয়ে গেলে আমরা প্রায় কমদামী একটা চার্জার কিনে চার্জ দিতে শুরু করি। এটাই ফোনের ব্যাটারি নস্ট হওয়ার সব থেকে বড় কারন।
কেননা কম দামি চার্জার গুলোতে সঠিক মাএার কারেন্ট আউটপুট দেওয়া থাকেনাহ।যেকারনে অতিরিক্ত ভোল্টেজের কারনে ব্যাটারির ধারন ক্ষমতা দ্রুতই নস্ট হয়ে যায়। কিন্তু বেশি দামের চার্জার গুলতে ফোনের চার্জ ধারণ ক্ষমতা অনুযায়ী তৈরি করা হয়।
২। ফোনে নিজস্ব চার্জার দিয়ে চার্জ দেওয়াঃ
সব সময় চেষ্টা করা ফোনের সাথে দেওয়া অরিজিনাল চার্জার দিয়েই ফোন চার্জ দেওয়া। কেননা ফোনের সাথে দেওয়া চার্জারটি ফোনের চার্জ ধারন ক্ষমতা অনুযায়ী তৈরী করা। তাই এটি থেকে অতিরিক্ত ভোল্টেজ প্রবাহিত হয় নাহ ফলে ব্যাটারিও থাকে ভাল।
৩। সারা রাত ফোনে চার্জ না দেওয়াঃ
আমরা সবাই সব থেকে বড় যে ভুলটা করি তা হল, সারাদিন ফোন ব্যবহার করে রাতে ঘুমানোর আগে ফোন চার্জে রেখে ঘুমিয়ে পড়ি। তখন ২-৩ ঘন্টার মধ্যে ফোনে চার্জ ফুল হয়ে যায়, এরপর অতিরিক্ত চার্জের কারনে ব্যাটারির আয়ু কমতে থাকে।
৪। চার্জের সময় ফোনের ব্যাক কাভার খুলে রাখাঃ চার্জ দেওয়ার সময় ফোন স্বাভাবিক ভাবেই বেশ গরম হয়, এই গরম ব্যাক কভার থাকলে আর বের হতে পারেনাহ। তখন এই গরম ফোনের ভিতরে ও ব্যাটারিতে ছড়িয়ে পড়ে এতে করে ব্যাটারির আয় কমে যায়।
৫। ব্যাটারি অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার না করাঃ ব্যাটারি কে সেভ রাখার জন্য আমরা যত ধরনের এ্যাপস ব্যবহার করে থাকি, তার একটাও কোন কাজের নাহ বরং ক্ষতিকর। এই এ্যাপস গুলো ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডে রানিং থাকে যার ফলে অতিরিক্ত চার্জ খরচ হয়।
৬। নিয়ম মেনে চার্জ দেওয়াঃ হুট হাট বা যখন তখন ফোনে চার্জ দেওয়া ঠিক নাহ। নিয়ম মেনে ফোনে চার্জ দেওয়া উওম, যেমন ৩০-১০০% থাকা অবস্থায় চার্জে না দেওয়া ভাল। চার্জ দেওয়ার সঠিক নিয়ম ১৫-২০% এর ভিতর যখন চার্জ নেমে যাবে তখন। আবার ০% এ নামিয়ে চার্জ দেওয়া উচিৎ নাহ। এতে করে ব্যাটারির উপর খুব চাপ পড়ে।
৭। পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারে সতর্ক থাকাঃ পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার করে চার্জ দেওয়ার সময় ফোন ব্যবহার করা মোটেও উচিৎ নয়, কারন পাওয়ার ব্যাংক দিয়ে চার্জ করার সময় ফোন অতিরিক্ত গরম হয়।
৮। চার্জে থাকার সময় ফোন ব্যবহার না করাঃ আমরা প্রায় একটা ভুল করে থাকি আর সেইটা হলো, ফোন চার্জে বসিয়েই সেটিকে ব্যবহার করতে শুরু করি। এটি ফোনের জন্য বিরাট ক্ষতিকর। কারন চার্জ দেওয়ার সময় ফোন স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক গরম থাকে, ঠিক সেই সময় ফোন ব্যবহার করলে সেটটি আরো গরম হয়। যেটি ফোনে থাকা ব্যাটারির উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।
৯। চার্জে রেখে ফোনে কথা না বলাঃ ফোন চার্জে রেখে কখনো কথা বলবেন নাহ। কারন কথা বলার সময় ফোন থেকে হাই পাওয়ারের রেডিয়েশন নির্গত হয়। যেকারনে ফোন যেকোন সময় ফোন বিষ্মফরন হতে পারে।
১০। চার্জের সময় ফোনে ডাটা কানেকশন অন না রাখাঃ
চার্জের সময় ফোনের ডাটা কানেকশন অফ রাখাই উচিৎ। কারন একসাথেই দুটি কাজে করার ফলে ফোন গরম হয়ে ব্যাটারি নস্ট হয়ে যেতে পারে।
আমরা সবাই চায় শখের মোবাইল ফোনের ব্যাটারি টা যেন ভাল থাকে যেন দীর্ঘ সময় ধরে চার্জ থাকে। কিন্তু ব্যাটারি কি আর আমাদের কথা শোনে?
হ্যা এখন থেকে শুনবে!!
আজ আপনাদের মাঝে এমন কিছু টিপস এন্ড ট্রিকস শেয়ার করবো যাতে করে আপনাদের স্মার্ট ফোনের চার্জ তথা ব্যাটারির লাইফ হয় দীর্ঘস্থায়ী।
চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।
১। সস্তা চার্জার ব্যবহার না করাঃ
ফোনের অরজিনাল চার্জার হারিয়ে গেলে আমরা প্রায় কমদামী একটা চার্জার কিনে চার্জ দিতে শুরু করি। এটাই ফোনের ব্যাটারি নস্ট হওয়ার সব থেকে বড় কারন।
কেননা কম দামি চার্জার গুলোতে সঠিক মাএার কারেন্ট আউটপুট দেওয়া থাকেনাহ।যেকারনে অতিরিক্ত ভোল্টেজের কারনে ব্যাটারির ধারন ক্ষমতা দ্রুতই নস্ট হয়ে যায়। কিন্তু বেশি দামের চার্জার গুলতে ফোনের চার্জ ধারণ ক্ষমতা অনুযায়ী তৈরি করা হয়।
২। ফোনে নিজস্ব চার্জার দিয়ে চার্জ দেওয়াঃ
সব সময় চেষ্টা করা ফোনের সাথে দেওয়া অরিজিনাল চার্জার দিয়েই ফোন চার্জ দেওয়া। কেননা ফোনের সাথে দেওয়া চার্জারটি ফোনের চার্জ ধারন ক্ষমতা অনুযায়ী তৈরী করা। তাই এটি থেকে অতিরিক্ত ভোল্টেজ প্রবাহিত হয় নাহ ফলে ব্যাটারিও থাকে ভাল।
৩। সারা রাত ফোনে চার্জ না দেওয়াঃ
আমরা সবাই সব থেকে বড় যে ভুলটা করি তা হল, সারাদিন ফোন ব্যবহার করে রাতে ঘুমানোর আগে ফোন চার্জে রেখে ঘুমিয়ে পড়ি। তখন ২-৩ ঘন্টার মধ্যে ফোনে চার্জ ফুল হয়ে যায়, এরপর অতিরিক্ত চার্জের কারনে ব্যাটারির আয়ু কমতে থাকে।
৪। চার্জের সময় ফোনের ব্যাক কাভার খুলে রাখাঃ চার্জ দেওয়ার সময় ফোন স্বাভাবিক ভাবেই বেশ গরম হয়, এই গরম ব্যাক কভার থাকলে আর বের হতে পারেনাহ। তখন এই গরম ফোনের ভিতরে ও ব্যাটারিতে ছড়িয়ে পড়ে এতে করে ব্যাটারির আয় কমে যায়।
৫। ব্যাটারি অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার না করাঃ ব্যাটারি কে সেভ রাখার জন্য আমরা যত ধরনের এ্যাপস ব্যবহার করে থাকি, তার একটাও কোন কাজের নাহ বরং ক্ষতিকর। এই এ্যাপস গুলো ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডে রানিং থাকে যার ফলে অতিরিক্ত চার্জ খরচ হয়।
৬। নিয়ম মেনে চার্জ দেওয়াঃ হুট হাট বা যখন তখন ফোনে চার্জ দেওয়া ঠিক নাহ। নিয়ম মেনে ফোনে চার্জ দেওয়া উওম, যেমন ৩০-১০০% থাকা অবস্থায় চার্জে না দেওয়া ভাল। চার্জ দেওয়ার সঠিক নিয়ম ১৫-২০% এর ভিতর যখন চার্জ নেমে যাবে তখন। আবার ০% এ নামিয়ে চার্জ দেওয়া উচিৎ নাহ। এতে করে ব্যাটারির উপর খুব চাপ পড়ে।
৭। পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারে সতর্ক থাকাঃ পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার করে চার্জ দেওয়ার সময় ফোন ব্যবহার করা মোটেও উচিৎ নয়, কারন পাওয়ার ব্যাংক দিয়ে চার্জ করার সময় ফোন অতিরিক্ত গরম হয়।
৮। চার্জে থাকার সময় ফোন ব্যবহার না করাঃ আমরা প্রায় একটা ভুল করে থাকি আর সেইটা হলো, ফোন চার্জে বসিয়েই সেটিকে ব্যবহার করতে শুরু করি। এটি ফোনের জন্য বিরাট ক্ষতিকর। কারন চার্জ দেওয়ার সময় ফোন স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক গরম থাকে, ঠিক সেই সময় ফোন ব্যবহার করলে সেটটি আরো গরম হয়। যেটি ফোনে থাকা ব্যাটারির উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।
৯। চার্জে রেখে ফোনে কথা না বলাঃ ফোন চার্জে রেখে কখনো কথা বলবেন নাহ। কারন কথা বলার সময় ফোন থেকে হাই পাওয়ারের রেডিয়েশন নির্গত হয়। যেকারনে ফোন যেকোন সময় ফোন বিষ্মফরন হতে পারে।
১০। চার্জের সময় ফোনে ডাটা কানেকশন অন না রাখাঃ
চার্জের সময় ফোনের ডাটা কানেকশন অফ রাখাই উচিৎ। কারন একসাথেই দুটি কাজে করার ফলে ফোন গরম হয়ে ব্যাটারি নস্ট হয়ে যেতে পারে।